Galaxy S24 Ultra Cameras vs. iPhone 15 Pro Max: Here's How They Compare
![Image](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhQsKtwdvfKIXpQC3xA8TLzwZxq0fVpduBKL2_t48vSSvKbQge7L1FQJBiWomYq17QysYFVtQ5Jyr7k8bhbGEZoxVqpGKf-SilX53wFhJ-5C_FRC1qGftR4eX48IGb9JNh_MeTjT2lJ7h7x2LFDXT0me7Qgolr2zPAhcmGNa3EyVc7Ok_3PbmVtxXnC6A/s320/Screenshot_2024-07-02-00-17-06-74_b783bf344239542886fee7b48fa4b892.jpg)
নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক যদি ঋণগ্রস্ত হয় তবে তার কোরবানি দেওয়া আবশ্যক কিনা তা নির্ভর করে ওই ব্যক্তির অবস্থার ওপর। তখন প্রশ্ন জাগে-
‘ঋণের পরিমাণ কত? ঋণ পরিশোধ করলে যে সম্পদ থাকবে, তা কি নেসাব পরিমাণ হবে?
প্রশ্নের আলোকে নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক যদি ঋণগ্রস্ত হয় তবে তাদের কোরবানির বিষয়টি এভাবে দেখতে হবে-
১. ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি যদি ঋণ পরিশোধ করার পর কোরবানির সময়ে তার নেসাব পরিমাণ সম্পদ না থাকে তবে ওই ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির জন্য কোরবানি আবশ্যক নয়।
২. আর যদি ঋণ পরিশোধ করার পরও কোরবানির সময়ে সাময়িক ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির নেসাব পরিমাণ সম্পদ থাকে, তবে ওই ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির জন্যও কোরবানি আবশ্যক।
মনে রাখতে হবে,
কোরবানির জন্য নেসাব পরিমাণ সম্পদ সারাবছর গচ্ছিত বা জমা থাকা আবশ্যক নয়। বরং কোরবানির দিনগুলোতে যদি কারো কাছে ঋণ ও বাৎসরিক খরচ মেটানোর পর অতিরিক্ত অর্থ থাকে আর তা সাড়ে ৭ ভরি/তোলা সোনা ও সাড়ে ৫২ তোলা/ভরি রুপার সমপরিমাণ অর্থ থাকে তবে তাকে কোরবানি দিতে হবে।
THE BUSINESS WORLD
Comments
Post a Comment