ইতিহাস তৈরি করে ফিরল চন্দ্রযান, সঙ্গে নিয়ে আসা নমুনা থেকে জানা যাবে বিরল তথ্য
![Image](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhsGyUH3cXIDh2VYKLeZqRxOuyi-6KWwRmG0TYqVLng3g9QJXtyUsFqqCWCf94SiDex5lIaPxQWZLi_GY_HZV-izFqZFN7E6loMRslB7A_VJvFJ_4Gig56S0NUbV5-U4JUGMoC7fweYNubcMuaemttO0BQsPLKbAAnuL9KN92um0o2JKj7w0s_M7HRs6Q/s320/p6.jpg)
ঈদুল আজহার দিন দুপুরের পর রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মোড়ে মোড়ে মাংসের অস্থায়ী দোকান বসে। কাজের বিনিময়ে পাওয়া মাংস ও বাড়ি বাড়ি ঘুরে সংগ্রহ করা মাংস বিক্রি হয় এখানে। সামর্থ্যে না কুলানোয় পশু কোরবানি দেওয়া হয়নি স্বল্প আয়ের এমন লোকজনই এসব বাজারের মূল ক্রেতা।
রাজধানীতে প্রতি বছর এসব মাংসের বাজারের আকার বড় হচ্ছে। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় কোরবানির মাংসের সবচেয়ে বড় বাজারটি বসে মিরপুরে শাহ আলীর মাজার ঘিরে। সংগ্রহ করা মাংস মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে।
এর পাশাপাশি বছরের অন্যান্য সময়ের মতো হাট থেকে গরু কিনে এনেও এদিন অনেক কসাই ব্যবসা করেন। মাংস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রোববার গাবতলী হাটে শেষ মুহূর্তে তুলনামূলক কম দামে গরু সংগ্রহ করতে পেরেছেন তারা। তবে এসব দোকানে মাংসের দাম তুলনামূলকভাবে বেশি।
ইব্রাহিমপুরে অস্থায়ী দোকানে মাংস কিনতে আসা রিকশাচালক মো. রুবেল কিছুটা ক্ষোভের সুরে দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, তার বাসার মালিক হাড়-সর্বস্ব এক পোটলা মাংস পাঠিয়েছিল। দুই সন্তানসহ পরিবারের সদস্য সংখ্যা ছয় জন মিলে একবেলা খাওয়ার মতো মাংসও জোগাড় হয়নি। তাই আজ সারাদিন রিকশা চালিয়ে আয়ের ৮০০ টাকা দিয়ে কসাইয়ের দোকান থেকেই মাংস কিনেছেন।
মাংসের ব্যাগের দিকে তাকিয়ে রুবেল বলেন, 'বাড়িতে গিয়ে বলব এটা কোরবানির মাংস। বাচ্চারা দেখে খুশি হবে।'
The Business World
Comments
Post a Comment