নিজের শরীরকে সুস্থ ও চাঙা রাখতে প্রতিনিয়তই আমরা বিভিন্ন পন্থা অনুসরণ করি। গাছপালা থেকে সংগ্রহ করা ফলমূল বা অন্যান্য উপাদান দিয়েই সম্ভব নিজেদের সুস্থ রাখা। প্রচণ্ড দাবদাহে আয়ুর্বেদিক পন্থা হতে পারে আপনার সুস্থ ও চাঙা থাকার চাবিকাঠি।

অ্যালোভেরাকে বলা হয় নিউট্রিশনের পাওয়ারহাউজ। ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থেকে শুরু করে কম–বেশি সব স্বাস্থ্যকর উপাদানে ভরপুর অ্যালোভেরা। প্রতিদিনের রুটিনে তাই এক গ্লাস অ্যালোভেরা জুস শরীরকে করে তুলবে আরও বেশি চাঙা। তবে শুধু চাঙা করেই ক্ষান্ত হয় না অ্যালোভেরা, বদহজম ও চর্বি কমাতে বড় ভূমিকা রাখে এটি। ছোটখাট ইনফেকশন ও রোগবালাই থেকে শরীরকে রক্ষা করে অ্যালোভেরার জুস।



অতিরিক্ত দাবদাহ থেকে বাঁচতে বেলের জুসের কোনো বিকল্প নেই। প্রচণ্ড গরমে শরীরকে শান্ত ও ঠান্ডা করতে যেমন সহায়তা করে, তেমনই বেলের এনজাইম হজমে সাহায্য করে। এ ছাড়া পেটের পীড়া দূর করা, পেটের গ্যাস কমানোতে বড় ভূমিকা রাখে বেলের শরবত। গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে বেলের জুস বেশ উপকারী।






ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ এই ফলের গুণাবলি বলে শেষ করা যাবে না। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এই ফল শরীরকে যেমন চাঙা করে, তেমনই ত্বকের উজ্জ্বলতা ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং চুলের বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া আমলকী রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং শ্বাসযন্ত্রের সমস্যাগুলো দূর করে।


তিতা সবজি হিসেবে সুনাম এবং দুর্নাম দুটোই আছে করলার। অন্যদিকে মুখ রঙিন করা ফল জাম। দুয়ে মিলে শরীরের জন্য উপকারী এক জুস তৈরি হয়, সে কি জানা ছিল কারও? রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা, বদহজম, লিভারের কাজ সঠিকভাবে পরিচালনা করতেও সহায়তা করে এই জুস।

The Business World