ইতিহাস তৈরি করে ফিরল চন্দ্রযান, সঙ্গে নিয়ে আসা নমুনা থেকে জানা যাবে বিরল তথ্য
![Image](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhsGyUH3cXIDh2VYKLeZqRxOuyi-6KWwRmG0TYqVLng3g9QJXtyUsFqqCWCf94SiDex5lIaPxQWZLi_GY_HZV-izFqZFN7E6loMRslB7A_VJvFJ_4Gig56S0NUbV5-U4JUGMoC7fweYNubcMuaemttO0BQsPLKbAAnuL9KN92um0o2JKj7w0s_M7HRs6Q/s320/p6.jpg)
অ্যালোভেরাকে বলা হয় নিউট্রিশনের পাওয়ারহাউজ। ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থেকে শুরু করে কম–বেশি সব স্বাস্থ্যকর উপাদানে ভরপুর অ্যালোভেরা। প্রতিদিনের রুটিনে তাই এক গ্লাস অ্যালোভেরা জুস শরীরকে করে তুলবে আরও বেশি চাঙা। তবে শুধু চাঙা করেই ক্ষান্ত হয় না অ্যালোভেরা, বদহজম ও চর্বি কমাতে বড় ভূমিকা রাখে এটি। ছোটখাট ইনফেকশন ও রোগবালাই থেকে শরীরকে রক্ষা করে অ্যালোভেরার জুস।
ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ এই ফলের গুণাবলি বলে শেষ করা যাবে না। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এই ফল শরীরকে যেমন চাঙা করে, তেমনই ত্বকের উজ্জ্বলতা ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং চুলের বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া আমলকী রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং শ্বাসযন্ত্রের সমস্যাগুলো দূর করে।
তিতা সবজি হিসেবে সুনাম এবং দুর্নাম দুটোই আছে করলার। অন্যদিকে মুখ রঙিন করা ফল জাম। দুয়ে মিলে শরীরের জন্য উপকারী এক জুস তৈরি হয়, সে কি জানা ছিল কারও? রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা, বদহজম, লিভারের কাজ সঠিকভাবে পরিচালনা করতেও সহায়তা করে এই জুস।
The Business World
Comments
Post a Comment